কে বলেছে এই দেশে আইন নাই
"""কে বলেছে এই দেশে আইন নাই!!!!
ভূল একদম ভূল!!!
মে মাসে বনশ্রীর এক ফাস্টফুড থেকে কোক কিনেছিলাম, মূল্য ১৬ টাকার জায়গায় ২০ টাকা রাখলো। জানতে চাইলাম মূল্য বেশি রাখার কারণ। ফাস্টফুড মালিকের সাবলিল উত্তর "আমি বেশিই রাখি"। মনের ভিতর এক চাপাঁ ক্ষোভ রেখে কেবল একটা ভিডিও করলাম এই অপরাধের এবং বাসায় এসে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে অভিযোগ জানিয়ে একটা মেইল করলাম, তার ১৫ দিন পর ফিরতি মেইলে ডেইট দিয়ে জানিয়ে দেয়া হল যে 'শুনানির জন্য সেখানে গিয়ে সাক্ষ্য দিতে হবে' -- নির্দেশনায় জনাব মাসুম আরিফিন সাহেব। (সহকারী পরিচালক, জাতীয় ভোক্তা অভিযোগ কেন্দ্র)।
উপযুক্ত সাক্ষ্য প্রমাণাদির ভিত্তিতে জনৈক ঐ ফাস্টফুড কতৃপক্ষকে কে ম্যাজিস্ট্রেট মহোদয় উপস্থিত সাধারণ জনতার সম্মুখেই ৫০০০ টাকা জরিমানা ধার্য করলেন যা পরবর্তী ০২ কার্যদিবসের মধ্যে পরিশোধ করার নির্দেশ দিলেন এবং ঐ ফাস্টফুড কতৃপক্ষকে ওয়ার্নিং দিলেন।
সবচেয়ে বেশি অবাক করা বিষয়, নিয়ম অনুযায়ী জরিমানার ২৫% টাকা অভিযোগকারী পেয়ে থাকেন তাই ১২৫০ টাকা আমি পাব। ঈদের আগের দিন হওয়াতে আমি আমার গ্রামের বাড়ি চলে গিয়েছিলাম।পরবর্তীতে ভোক্তা অধিদপ্তর থেকে ঈদের পর থেকেই বার বার আমাকে ফোন দিয়ে বলছিল যে, "আপনার প্রাপ্য টাকা নিয়ে যান"।
অবশেষে, আজ সেই টাকা নিয়ে এলাম সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তর থেকে। টাকা প্রাপ্তিটা বড় কথা না, একজন অন্যায়কারীর যে উপযুক্ত বিচার হয়েছে এতেই আমি খুশি।
ধন্যবাদ জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কে!!!!"""" --- এভাবেই কথাগুলো চোখে - মুখে এক অপ্রত্যাশিত কোন কিছুর প্রাপ্তি স্বরূপ আনন্দ সহকারে বলছিলেন বনশ্রীরই এক অধিবাসী জনাব সামী আলম।
তার এই আনন্দটা কিন্তু সামান্য কিছু টাকা প্রাপ্তির জন্য নয়। তার এই আনন্দটা ছিল তারই মাতৃভূমিতে সরকারের পক্ষ থেকে আইনের কঠোর হস্তক্ষেপ দেখে যা তার চোখে দেখতে অবশ্যই বাধ্য করে বঙ্গবন্ধুর সেই স্বপ্নের সোনার বাংলা আর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার "ভিষণ - ২০২১" সত্যিকার ভাবে বাস্তবায়নে হয়তো আর খুব বেশি দেরি নেই।
সচেতনতা এখান থেকেই শুরু করুন।
ভূল একদম ভূল!!!
মে মাসে বনশ্রীর এক ফাস্টফুড থেকে কোক কিনেছিলাম, মূল্য ১৬ টাকার জায়গায় ২০ টাকা রাখলো। জানতে চাইলাম মূল্য বেশি রাখার কারণ। ফাস্টফুড মালিকের সাবলিল উত্তর "আমি বেশিই রাখি"। মনের ভিতর এক চাপাঁ ক্ষোভ রেখে কেবল একটা ভিডিও করলাম এই অপরাধের এবং বাসায় এসে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে অভিযোগ জানিয়ে একটা মেইল করলাম, তার ১৫ দিন পর ফিরতি মেইলে ডেইট দিয়ে জানিয়ে দেয়া হল যে 'শুনানির জন্য সেখানে গিয়ে সাক্ষ্য দিতে হবে' -- নির্দেশনায় জনাব মাসুম আরিফিন সাহেব। (সহকারী পরিচালক, জাতীয় ভোক্তা অভিযোগ কেন্দ্র)।
উপযুক্ত সাক্ষ্য প্রমাণাদির ভিত্তিতে জনৈক ঐ ফাস্টফুড কতৃপক্ষকে কে ম্যাজিস্ট্রেট মহোদয় উপস্থিত সাধারণ জনতার সম্মুখেই ৫০০০ টাকা জরিমানা ধার্য করলেন যা পরবর্তী ০২ কার্যদিবসের মধ্যে পরিশোধ করার নির্দেশ দিলেন এবং ঐ ফাস্টফুড কতৃপক্ষকে ওয়ার্নিং দিলেন।
সবচেয়ে বেশি অবাক করা বিষয়, নিয়ম অনুযায়ী জরিমানার ২৫% টাকা অভিযোগকারী পেয়ে থাকেন তাই ১২৫০ টাকা আমি পাব। ঈদের আগের দিন হওয়াতে আমি আমার গ্রামের বাড়ি চলে গিয়েছিলাম।পরবর্তীতে ভোক্তা অধিদপ্তর থেকে ঈদের পর থেকেই বার বার আমাকে ফোন দিয়ে বলছিল যে, "আপনার প্রাপ্য টাকা নিয়ে যান"।
অবশেষে, আজ সেই টাকা নিয়ে এলাম সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তর থেকে। টাকা প্রাপ্তিটা বড় কথা না, একজন অন্যায়কারীর যে উপযুক্ত বিচার হয়েছে এতেই আমি খুশি।
ধন্যবাদ জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কে!!!!"""" --- এভাবেই কথাগুলো চোখে - মুখে এক অপ্রত্যাশিত কোন কিছুর প্রাপ্তি স্বরূপ আনন্দ সহকারে বলছিলেন বনশ্রীরই এক অধিবাসী জনাব সামী আলম।
তার এই আনন্দটা কিন্তু সামান্য কিছু টাকা প্রাপ্তির জন্য নয়। তার এই আনন্দটা ছিল তারই মাতৃভূমিতে সরকারের পক্ষ থেকে আইনের কঠোর হস্তক্ষেপ দেখে যা তার চোখে দেখতে অবশ্যই বাধ্য করে বঙ্গবন্ধুর সেই স্বপ্নের সোনার বাংলা আর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার "ভিষণ - ২০২১" সত্যিকার ভাবে বাস্তবায়নে হয়তো আর খুব বেশি দেরি নেই।
সচেতনতা এখান থেকেই শুরু করুন।
No comments